Warning:
Learn English with Rezaul-এর content গুলো copyright দ্বারা সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত।
Copyright Registration Number: CRL – 30202
আমরা সকলেই ইংরেজি শিখতে চাই, কিন্তু Parts of Speech কাকে বলে, তা আমরা অনেকেই জানি না। আজ আমি বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব, যাতে ইংরেজি শিক্ষার্থীরা ইংরেজি শেখার বিষয়ে সঠিক পথ অনুসরণ করার ধারণা পায়।
বাক্য গঠনের জন্য কি করতে হবে?
Parts of Speech কি, তা বলার পূর্বে আমাদের ইংরেজি বাক্য তৈরী বা গঠন করতে গেলে কি করতে হবে বা Sentence-এর maker হবার জন্য কি করব, সেই বিষয়টি বলে নেই ও তারপর Parts of Speech বলতে কি বুঝায়, সেই বিষয়টি জানব।
বাক্যের প্রতিটি Word হচ্ছে এক একটি Part. এই Part সম্মন্ধে ধারনা নেওয়া অত্যন্ত জরুরী। Parts সম্মন্ধে ধারনা না নিয়েই আমরা ইংরেজি বলতে বা লিখতে চাই. যাকে অন্য কথায় বলা যায় Sentence maker হতে চাই। Sentence maker হতে গেলে তোমাকে অবশ্যই ইংরেজি বাক্যের Parts সম্মন্ধে স্বচ্ছ ধারনা নিতে হবে।
আমরা মটর সাইকেলের মেকার, বাস বা গাড়ীর মেকারের কথা জানি। তাদেরকে কেন আমরা মেকার বলি? কারন, মটর সাইকেল বা গাড়ীর কোন Part-এর কি কাজ, কোন Part-কে কোথায় সেট করতে হয়, তা তারা জানে। সঠিক Parts গুলিকে সঠিক স্থানে সেট করতে না পারলে মটর সাইকেল, গাড়ী বা অন্য যে মেশিনই হোক না কেন, তা ঠিকমত চলবে না বা কাজ করবে না। ঠিক একইভাবে আমরা যদি বাক্যের মেকার হতে চাই, তবে আমাদের বাক্যের Parts গুলি সম্মন্ধে ভালভাবে জানতে হবে। বাক্যের Parts গুলিকে সঠিক স্থানে সঠিকভাবে বসাতে না পারলে বাক্য সঠিকভাবে কাজ করবে না বা বাক্য দ্বারা কি বুঝাতে চাওয়া হচ্ছে, তা বুঝা যাবে না। আশা করি ইংরেজি বাক্যের maker হবার জন্য Parts of Speech-এর গুরুত্ব কতো তা বুঝাতে পেরেছি। এখন আমরা জানার চেষ্টা করি Parts of Speech কাকে বলে।
Parts of Speech কাকে বলে?
প্রথমে Part ও Speech এই দুটি শব্দ দ্বারা কি বুঝানো হচ্ছে, তা বুঝার চেষ্টা করি, তাহলে বিষয়টি বুঝা সহজ হবে। এখানে ’Part’ অর্থ ’শব্দ’ বা Word বুঝাচ্ছে, যা বাক্যের একটি অংশ এবং ’Speech’ বলতে বুঝানো হচ্ছে ’পুরা বাক্য’। কাজেই Part of Speech-এর পূর্ণ অর্থ হচ্ছে: ‘বাক্যের শব্দ বা বাক্যের অংশ।
যখন একটি অর্থবহ শব্দ ( Word) কোন একটি বাক্যে ব্যবহৃত হয়, তখন সেই শব্দটিকে বাক্যের Part বলা হয়। এমনি কয়েকটি Parts বা Words দিয়ে একটি বাক্য তৈরী হয়। তাই কোন ব্যক্তি যদি জানাতে চায়: Part of Speech কাকে বলে, তাহলে আমরা বলবো: বাক্যে ব্যবহৃত প্রত্যেকটি শব্দকে (every single word) এক একটি Part of Speech বলে।
Parts of Speech কত প্রকার?
Parts of Speech আট প্রকার, তারা হলো:
সকল Parts সম্মন্ধে ভাল ধারণা নিতে হবে, তাহলেই একজন Sentence Maker হওয়া যাবে। Sentence Maker হতে পারলে আমরা ইচ্ছামত Sentence মেক বা তৈরী করতে পারব ও সেই সকল Sentence দ্বারা কথা বলতে ও লিখতে পারব। এই Parts of speech জানাসহ নিচের টিপসগুলি অনুসরন করো, তুমি অবশ্যই ইংরেজি বলতে ও লিখতে পারবে।
-Strong Interest in Learning English:
নিজের মধ্যে ইংরেজি শেখার ও শিখা ইংরেজি দ্বারা লিখা ও বলার প্রবল আগ্রহ থাকতে হবে। ইংরেজি বলতে ও লিখতে ভূল করতে ভয় পাওয়া যাবে না। ইংরেজি শিখতে গিয়ে ভূল করলে তেমন কোন সমস্যা নাই, এমনটা ভাবতে পারাটা ইংরেজি শেখার একটি বিশাল অংশ। ইংরেজি শেখার ক্ষেত্রে ভূল করতে ভয় পেলে কখনই ইংরেজি শেখা যাবে না।
-Learning New Words:
ইংরেজি জানতে বা পড়তে গিয়ে নতুন কোন শব্দ পেলে তার সম্পূর্ণ ব্যবহার জেনে তা একটি নোটবুকে লিখে রাখো। যখনই সুযোগ পাবে এগুলো বাক্যে ব্যবহার করো। যার নতুন ইংরেজি শব্দ লিখে রাখার নোটবুক নাই, গ্রামার রুলস লিখে রাখার নোটবুক নাই, তার জন্য ইংরেজি ভাষাকে রপ্ত করা বেশ কঠিন।
শিশুদের ইংরেজি বইগুলিতে সহজ শব্দে ইংরেজি লিখা হয়। ইংরেজি পড়ে বুঝা ও ইংরেজির শব্দভাণ্ডার বৃদ্ধি করার অন্যতম সাধারণ উপায় শিশুদের ইংরেজি বই পড়া।
-Try to Say Something in English:
শিশুরা যেভাবে ভাষা শেখে, ঠিক সেভাবে ইংরেজি শেখার চেষ্টা করো। শিশুরা একটা একটা শব্দ বলতে বলতে একটা বাক্য বলা শিখে ফেলে। তুমি কি একদিনেই কথা বলা শিখেছো? নাকি একটা দুটো শব্দ বলতে বলতে এখন তুমি সব ধরনের বাক্য বা কথা বলতে শিখেছো? ইংরেজি শিখাটাও সেই একই ধরনের, একটা দুইটা ইংরেজি শব্দ বলতে বলতে বাক্য বলা শিখে ফেলবে। তাই, প্রতিদিন কিছু না কিছু বলার অনুশীলন কর, সেটা হতে পারে: Come here, go there, do it, sit down বা get up-এর মতো ছোট ছোট কথা। ইংরেজিতে কথা বলা শেখার জন্য তৃতীয় শ্রেণি হতে অষ্টম শ্রেণির ইংরেজি বই খুব ভালভাবে পড়তে হবে। এই বইগুলো ভালমত পড়লে ইংরেজিতে কথা বলতে ও লিখতে পারবে।
এছাড়া, তুমি চারিদিকে যা দেখছো, তা একা একাই ইংরেজিতে বলার চেষ্টা করো, মনে মনে বলো অসুবিধা নাই, কেউ তোমাকে দেখবে না। আর প্রতি রাত্রিতে সারাদিন কিভাবে কাটল, তা ইংরেজিতে লিখো, যা মনে আসে তাই লিখো। এতেতো তোমার নম্বর কাটা যাবে না বা ফেল করারও ভয় নাই। তাই প্রতি রাত্রিতে কমপক্ষে এক পৃষ্ঠা হলেও লিখো।
-Think and Write Almost Everything in English:
নিজেকে এমন সমস্ত ইংরেজি শোনার পরিবেশের মধ্যে রাখতে হবে, যেখানে তুমি মনের অজান্তে ইংরেজি লিখার ও ইংরেজিতে মনের ভাব প্রকাশ করার সুযোগ পাবে। যেমন: ফেইসবুক চালানোর মাধ্যম যদি ইংরেজিতে করো, তাহলে মনের অজান্তে দুই একটা হলেও ইংরেজি শব্দ জানতে ও চর্চা করতে পারবে। যেমন: comment করার সময় তুমি শুধু ‘Good’ বা ’Fine’ বা যেখানে যা প্রযোজ্য, তা এক বা দুই শব্দে লিখার চেষ্টা করো। এছাড়া যে কোন অনলাইন প্ল্যাটফরমে English-এ chat বা communicate করার অভ্যাগ গড়ে তোলা ইংরেজি শিখার ও জানার একটি অন্যতম ভাল উপায়।
এই চারটি সহজ টিপস যে ফেলো করতে পারবে, সে ইংরেজি শিখতে পারবে, অর্থাৎ কথা বলতে পারবে, লিখতে পারবে ও অন্য কেউ তার সামনে ইংরেজিতে কিছু বললে সে তা বুঝতে পারবে। এই টিপস গুলো যাদের ভাল লাগবে না, তারা ইংরেজি শিখতে গিয়ে শুধু সময় নষ্ট করবে, কখনই সন্তোষজনকভাবে ইংরেজি শিখতে পারবে না, বলতেও পারবে না।